পরীক্ষার্থীর জন্য কিছু টিপস:


১। বেশি জানলেই বেশি নম্বর পাওয়া যায় না। বেশি নম্বর পেতে হলে চাই কিছু কৌশলের।
২। পরীক্ষকের সন্তুষ্টি: আগে দর্শনদারী পরে কৃতি বিচারী

৩। খাতার সৌন্দর্য রক্ষার জন্য করণীয়:
ক) খাতার মার্জিন রাখতে হবে
খ) প্রশ্নোত্তররের নামের নিচে দাগ দিবে
গ) উত্তরের ধারাবহিকতা রক্ষা করবে। প্রতিটি প্রশ্নের জ্ঞানমূলক, অনুধাবনমূলক, প্রয়োগ ও উচ্চতর দক্ষতা মূলক প্রশ্নের উত্তর ধারাবাহিকভাবে লিখবে।
ঘ) স্পষ্ট অক্ষরে লিখবে
ঙ) সম্ভব হলে পয়েন্ট আকারে লিখবে

৪। চিত্র:
ক) চিত্র ষ্পষ্ট করে আঁকবে
খ) চিত্রের লেবেলিং সমান্তরাল করে আঁকবে
গ) চিত্রের নিচে চিত্রের নাম লিখবে

৪। কোন প্রশ্নের উত্তর বাদ দিবে না। কিছু না কিছু লেখার চেষ্টা করবে।
৫। প্রয়োগের উত্তরের ক্ষেত্রে সম্ভব হলে চিত্র দিবে
৬। সময় সচেতন হতে হবে। প্রতি নম্বরের জন্য সময় ভাগ করে নিবে। ১০ নম্বরের উত্তরের জন্য সময় ৩০ মিনিট হলে প্রতি নম্বরের জন্য ৩ মিনিট সময় পাবে।

৭। উত্তরের ব্যাপ্তি:
ক) জ্ঞানমূলক: ১-২ লাইন
খ) অনুধাবনমূলক: ২-৪ লাইন
গ) প্রয়োগ: ৪-৮ লাইন
ঘ) উচ্তর দক্ষতা: ৮-১৬ লাইন

৮। প্রতি অধ্যায়ের জ্ঞানমুলক ও অনুধাবনমূলক প্রশ্নের একটি তালিকা তৈরি করবে। এক্ষেত্রে BiologyBD.com এর পেইজ ভিজিট করতে পার।
৯। সব ধরনের নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নের জন্য প্রস্তুতি নিবে। যেমন সাধারণ র্নৈব্যাক্তিক, বহুপদী সমাপ্তিসূচক এবং অভিন্ন তথ্যভিত্তিক নৈর্ব্যক্তিক ।